
বইগুলো হচ্ছে ‘হৃদিতার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট’, ‘মন থেকে দিয়ে যাই শুভকামনা’ ও ‘এলিয়েন ৬৯’।
গ্রন্থগুলো নিয়ে সাংবাদিক তানভীর আলাদিন বলেন, ‘হৃদিতার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট’ এবং ‘মন থেকে দিয়ে যাই শুভকামনা’ এই উপন্যাস দু’টি আশাকরি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে রোমান্টিক মনগুলোকে রাঙিয়ে দিতে সহয়তা করবে। বইগুলো পড়ার সময় প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের রোমান্টিক মানুষগুলোর চিত্তের দরজায় একটুখানি সময়ের জন্যে হলেও কড়া নেড়ে যাবে। আর এই সময়ের প্রেমী যুগলরা মনে-মনে বলে উঠবেন- আরে এতো আমাদের গল্প। বই দু’টি হতে পারে ভালোবাসার মানুষকে দেয়ার জন্য উপযুক্ত উপহার। ‘হৃদিতার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট’-এর প্র”ছদ এঁকেছেন রাজদীপ পুরী। এটির প্রকাশক ভাটিয়াল প্রকাশন। ‘মন থেকে দিয়ে যাই শুভকামনা’র প্রচ্ছদ এঁকেছেন কুশিয়ারা। প্রকাশনায় হৃৎকলম।

উপন্যাসটি যে প্রকাশকের স্টলে পাওয়া যাবে- ঢাকা একুশে বইমেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২৩৪ ও ২৩৫ নম্বর সাহিত্যদেশ-এর স্টলে। ভাটিয়াল-এর স্টল # ২৭, লিটল ম্যাক চত্বর। বাতিঘর-এর স্টল # ৪৪৩ থেকে ৪৪৫। চট্টগ্রাম বইমেলায় সাহিত্যদেশ ও হৃৎকলম-এর স্টলে। ফেনী বইমেলায় ভাটিয়াল প্রকাশনের স্টলে।
গেলো বছর বাজারে আসা তানভির আলাদিনের 'হৃদিতা তুই এমন কেন' বইটি পাঠকের মনে ভীষণভাবে জায়গা করে নিয়েছিলো। এবার এসেছে 'হৃদিতার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট' বারবার হৃদিতা আসার কারণে পাঠকের মনে প্রশ্ন জেগেছে কে এই হৃদিতা? এই বিষয়ে লেখক বলেন, হৃদিতা একজন নারী। মধ্যবিত্তের এই সমাজে সে আমাদের কারো মেয়ে, কারো বা বোন, আবার কারো প্রেমিকা। যাকে এই ডিজিটাল প্রযুক্তির স্রোতের সঙ্গে চলতে গিয়েও সময়ের বাঁকে বাঁকে লড়তে হয়েছে মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা নিত্য নতুন মুখোশধারীদের সঙ্গে। আরো অনেক কিছুই করেছেন হৃদিতা। সেগুলো পাঠক এই বইটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন।