
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) বিশেষ দূত হিসেবে তিনি ঢাকা সফরে আসবেন বলে জানা গেছে। এ মাসের গোড়ার দিকেই তার ঢাকায় আসার কথা রয়েছে।
২০১৭ সালে ২৫ আগস্টের পর থেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর পাশবিক নির্যাতনের মুখে সাত লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাতে নির্যাতন রোহিঙ্গা নারীদের কথা শুনে ঢাকায় আসার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন হলিউডের এ অভিনেত্রী।
ওই সালের নভেম্বরে ভ্যাঙ্কুভারে জাতিসংঘ পিসকিপিং মিনিস্টেরিয়েলে অ্যাঞ্জেলিনা জোলি যৌন নিপীড়নের শিকার নারীদের পক্ষে জোরালো বক্তব্য রাখেন।
তার আগে যৌন নিপীড়নবিষয়ক এক বৈঠকে আর্মড ফোর্সেস ডিভিশনের প্রিন্সিপ্যাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাহফুজুর রহমান রোহিঙ্গা ইস্যুতে জোলির সমর্থন চেয়েছিলেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এর জবাবে জোলি বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলকে জানিয়েছেন, তিনি যৌন নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গা নারীদের দেখতে বাংলাদেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
ভ্যাঙ্কুভারে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে জোলি তার বক্তব্যে বলেছিলেন- ‘বাংলাদেশে পালিয়ে আসা প্রায় প্রতিটি রোহিঙ্গা নারী যৌন হয়রানির শিকার হয়েছে।’
ফেমাসনিউজ২৪.কম/আরআই/এমআরইউ